Wednesday, October 11, 2017

EmPOWER Girls in Emergency Response and Resilience Planning

Since 2012, 11 October has been marked as the International Day of the Girl. The day aims to highlight and address the needs and challenges girls face, while promoting girls' empowerment and the fulfillment of their human rights. The day became international while United Nations General Assembly adopted Resolution 66/170 to declare October 11 as the International Day of the Girl Child on December 19, 2011, to recognize girls' rights and the unique challenges girls face around the world.

The International Day of the Girl Child focuses attention on the need to address the challenges girls face and to promote girls' empowerment and the fulfilment of their human rights.

Adolescent girls have the right to a safe, educated, and healthy life, not only during these critical formative years, but also as they mature into women. If effectively supported during the adolescent years, girls have the potential to change the world – both as the empowered girls of today and as tomorrow's workers, mothers, entrepreneurs, mentors, household heads, and political leaders. An investment in realising the power of adolescent girls upholds their rights today and promises a more equitable and prosperous future, one in which half of humanity is an equal partner in solving the problems of climate change, political conflict, economic growth, disease prevention, and global sustainability.

According to the UN Report, It is observed the last 15 years, the global community has made significant progress in improving the lives of girls during early childhood. In 2015, girls in the first decade of life are more likely to enrol in primary school, receive key vaccinations, and are less likely to suffer from health and nutrition problems than were previous generations. However, there has been insufficient investment in addressing the challenges girls face when they enter the second decade of their lives. This includes obtaining quality secondary and higher education, avoiding child marriage, receiving information and services related to puberty and reproductive health, and protecting themselves against unwanted pregnancy, sexually transmitted disease and gender-based violence.

As the global community launches the Sustainable Development Goals (SDGs) for implementation over the next 15 years, it is a good time to recognise the achievements made in supporting young girls, while at the same time aspiring to support the current and upcoming generation of adolescent girls, to truly fulfil their potential as key actors in achieving a sustainable and equitable world.



Wednesday, September 06, 2017

‘অন্যতম’ হওয়ার সহজ উপায়

বার চেয়ে একটু ভিন্ন হতে সবাই চায়! যাকে এককথায় বলা যায় অন্যতম। কয়েকটি ব্যতিক্রম বাদ দিলে আমরা সবাই তো এমনটা চাই। কিন্তু অনেকের মধ্যে একজন কিংবা অন্যতম হয়ে ওঠাও খুব একটা সহজ ব্যাপার নয়। এর জন্যও প্রয়োজন কিছু বিষয় রপ্ত করার।
অনেকের মধ্যে অন্যতম
অন্যতম হতে হলে প্রথমত ‘একটি শিশুর বেড়ে ওঠার সময় অন্যতম হয়ে ওঠার ব্যাপারটি আয়ত্ত করতে হয় এটি এক দিনেই হয়ে ওঠে, এমন নয়। আবার একেকজনের একেকটি গুণ থাকে, যার ফলে ব্যক্তি কমনীয় হয়তে উঠতে পারেন। তবে সেই সঙ্গে কিছু বিষয়ে লক্ষ রাখা চাই।
নিজেকে গড়ে তুলুন
. একজন ভালো যোগাযোগকারী হওয়া
আপনি কী বলবেন এবং কীভাবে বলবেনদুটোই গুরুত্বপূর্ণ, যদি আপনি একজন ভালো যোগাযোগকারী হতে চান। যোগাযোগের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তিটির অবস্থান, মনোভাব বুঝেই কথা বলুন। আর জীবনে চলার পথে নতুন অনেক মানুষ এবং অনেক পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। হোক সেটা আপনার পরিবারের মধ্যেই কিংবা অফিস-আদালত, ক্যাম্পাসের পরিধিতে। তাই প্রতিটি পরিস্থিতি এবং পরিবেশ বুঝেই নিজের কথাগুলো বলতে শিখুন।
. আত্মবিশ্বাস রাখুন সব সময়
হ্যাঁ, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস যেমন ক্ষতিকর, তেমনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলাটাও ব্যক্তির জন্য সমস্যা। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, নিজে যদি নিজের ওপর আস্থাই না রাখতে পারে, তাহলে অন্যরা কেন তাকে মানবে? বরং অন্যে যা- মনে করুক, আপনি নিজেকে কী মনে করছেন, সেটাই সবচেয়ে সাহসিকতার পরিচয়। কেননা, সবার চেয়ে আপনাকে চেনেন কিন্তু আপনি নিজেই। ভুল-ত্রুটিগুলো শুধরে নিয়ে নিজেকে গড়ে তুলুন।
. সহানুভূতি সমানুভূতি
সহানুভূতি তো আমরা সবাই বুঝি, কিন্তু সমানুভূতি কী? সহজ বাক্যে, নিজেকে অন্যের অবস্থানে দাঁড় করিয়ে চিন্তা করা। অন্যের সমস্যা বোঝার জন্য সমানুভূতি অধিক কার্যকর বলেই মনে করেন মনোবিজ্ঞানীরা। পাশের মানুষটি যেমনই হোক, মনে রাখুন, আপনার তার অবস্থান কিংবা পটভূমি এক নয়। তাই একপক্ষীয়ভাবে কোনো কিছু না দেখে পুরোটা ভেবে দেখুন।
. কোনো কিছু হারানোর ভয়
জীবনের সবকিছুকে জয় করা সম্ভব নয়। সাফল্য ব্যর্থতা দুটি মিলিয়েই আমাদের পথচলা। এবার সাফল্য আসেনি? তাই বলে সেটিকে আঁকড়ে ধরে রাখারও কিছু নেই। বরং ভুলটি শুধরে নিয়ে এগিয়ে চলুন।
. পারস্পরিক বোঝাপড়া
এটি হতে পারে আপনার পরিবার, বন্ধুমহল কিংবা প্রিয় মানুষটির সঙ্গে। একটি সম্পর্কে বাদ-বিবাদ হতেই পারে। কিন্তু এই ধরনের দ্বন্দ্ব যাতে পরস্পরকে দূরে না ঠেলে দেয়, সেটিও খেয়াল রাখুন। একে অপরের এই সমস্যাকে ইতিবাচকভাবে দেখার চেষ্টা করুন। সময় নিয়ে আপনার বন্ধুকে নাহয় বুঝিয়ে বলার দায়িত্বটা নিজেই নিলেন।
. অন্যকে বলতে দিন
একজন ভালো যোগাযোগকারী কিন্তু নিজে বলার চেয়েও অন্যকে বলার সুযোগ দেন বেশি। হ্যাঁ, আমরা সবাই চাই নিজের ব্যাপারটি আগে প্রকাশ করতে। সে ক্ষেত্রে অন্যকেও বলার সুযোগ দিন। প্রয়োজনে ভালো বক্তার পাশাপাশি নিজেকে একজন ভালো শ্রোতা হিসেবে তৈরি করুন।
. প্রত্যেকের নাম মনে রাখা
চলার পথে হয়তো সবার নাম আপনার মনে থাকবে না। কিন্তু অন্তত চেষ্টা করুন এমনটি করার। আপনার নাম যখন কেউ ভুলে যায়, তখন কেমন লাগে বলুন তো? ঠিক অন্যের ক্ষেত্রেও তাই।
. নৈকট্য কিংবা স্পর্শ
অনেক সময় আপনার সামান্য নৈকট্যপ্রিয় মানুষটির কাছে অনেক বড় হয়ে দাঁড়ায়।
. আপনার পোশাক এবং বাহ্যিক কিছু আচরণ
হ্যাঁ, নিজেকে কমনীয় করে তোলার অন্যতম মাধ্যম হলো আপনার পোশাক এবং আপনার চালচলন। নিজেকে কোন ধরনের পোশাকে মানিয়ে যায়, সেটি লক্ষ করুন। এই বাহ্যিক বিষয়টির সঙ্গে আপনার বসার ভঙ্গিমা, আলোচনার সময় হাতের নড়াচড়া  এই প্রতিটি সূক্ষ্ম বিষয় কিন্তু প্রভাব রাখে।
আজ থেকেই নাহয় গড়ে তুলুন নিজেকে!


মনের জোর বাড়ানোর উপায়

কখনো কি ভেবে দেখেছেন, জীবনটা একেক দিনে একেক রকম হয় কেন? কখনো হতাশার, মন খারাপের আবার কখনো আনন্দের-অনুপ্রেরণার। আপনার একেকটা দিন একেক রকম কেন হচ্ছেটাইম  ম্যাগাজিনে মনোবিদ অ্যামি মরিন জানাচ্ছেন, আমাদের দিন কেমন কাটবে, সেটা নির্ভর করছে মানসিক অবস্থা-মনের জোরের ওপর। ভালো থাকতে নিজের জন্য কয়েকটি অভ্যাস তৈরি করতে পারেন, যা কিনা মনের জোর বাড়াবে। টাইম  ম্যাগাজিনে মনোবিদ অ্যামি মনের জোর বাড়ানোর কয়েকটি উপায় বাতলেছেন।

. কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করুন: আপনার গাড়ির চালক কিংবা ঘরের গৃহকর্মীকে শেষ কবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন? মনে মনে কৃতজ্ঞ হওয়ার চেয়ে কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করুন মুখে! অন্যকে ধন্যবাদ জানিয়ে, শুভেচ্ছা জানিয়ে দিন শুরু করুন। কৃতজ্ঞতাবোধের অভ্যাস করতে বেশি সময় কিন্তু লাগে না| দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই শুরু করা যায় কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ।

. নিজের চেনা পরিবেশ থেকে বাইরে আসুন: প্রতিদিন একই কাজ করতে করতে আমাদের মধ্যে আলস্য ভর করে। নিজেই আলস্য কাটানোর উপায় তৈরি করতে পারেন। যে পথ ধরে প্রতিদিন বাজারে যান, অন্য পথে এখন থেকে বাজারে যাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। লিফটের বদলে সিঁড়ি দিয়ে হেঁটে চলার নতুন অভ্যাস করুন।

. নিজেকে একা সময় দিন: দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততাকে একপাশে রেখে দিনের কোনো একটি সময় নিজেকে সময় দিন। মিনিট দশেক সময় দিন। একাকী এই সময়ে নিজের সঙ্গে নিজে কথা বলুন, নিজের সমস্যাগুলো কী কী, জীবন ১০ বছর পরে কোথায় যাবে, তা নিয়ে ভাবুন। ছুটির সময় টিভির সামনে সময় কম কাটিয়ে বই পড়ুন, কিংবা ছাদের এক কোণে নিজের জন্য একটু সময় দিন।

. নিজের দক্ষতা বাড়ান: ভালো প্রযুক্তি ব্যবহার জানেন, কিংবা অন্য কোনো কাজে দারুণ দক্ষ আপনি? এগুলোকে আপনি নিজের সুপারপাওয়ার ভাবতে পারেন। এগুলো আসলে সুপারপাওয়ার নয়! আপনি হয়তো খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠেন, কিংবা যেকোনো সমস্যার গাণিতিক কার্যকর সমাধান নিয়ে ভাবতে পারেন| এসবই আপনার সুপারপাওয়ার। কী নিয়ে চিন্তা করতে হয়, তা না ভেবে কীভাবে চিন্তা করতে হয়, তা- জানা সুপারপাওয়ার। ছুটির সময় নিজের দুর্বলতা আর শক্তিগুলো একটি কাগজে লিখে আগামী ছয় মাস কীভাবে সুপারপাওয়ার বাড়াবেন, তা নির্ধারণ করুন।

. সমস্যাকে সুযোগ হিসেবে তৈরি করুন: অফিসে দেরি করে যান বলে বসের রাগ আপনার ওপর ঝরে? ঘুম থেকে দেরিতে ওঠেন বলেই তো দেরি হয়, আবার দেরি করে অফিসে গেলে কাজের চাপ, মনের চাপও বেশি থাকে। অফিসে প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা আগে আসুন, বাড়তি সময়টায় বই পড়ুন, পত্রিকা পড়ুন, সারা দিন কী কাজ করবেন, তা ঠিক করে নিনএভাবে সমস্যা থেকে সুযোগ তৈরি করুন। ছুটির সময় প্রতিদিন ভোরে ঘুম ভাঙার অভ্যাস করুন।


আদিবাসী, ভূমি ও জীবন

আদিবাসীদের কাছে ভূমিই জীবন, ভূমিই অস্তিত্ব। আদিবাসীদের ভূমি অধিকার কিছু বলার আগে, সম্পদ, ভূমি, বন, প্রাণী জগত, ধরিত্রী ও অধিকার সম্পর্কে আদ...